বাংলাদেশের সেরা ১০ জন ধনী ব্যক্তি
বাংলাদেশের শীর্ষ ধনীদের তালিকায় 10 নম্বরে রয়েছেন রাগীব আলী। রাগীব আলী সিলেট জেলার একজন বিশিষ্ট শিল্পপতি শিক্ষানুরাগী ও সমাজসেবক। তিনি 1938 সালের 10 ই অক্টোবর সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন। । ছোটবেলা থেকেই তিনি ইংল্যান্ডে বসবাস করেন এবং সেখান থেকেই তিনি তার গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট করেন। তাঁর পিতা ছিলেন একজন কাঠুরিয়া ৷ বাংলাদেশের বেশিরভাগ চায়ের চাহিদা মিটিয়ে থাকে এই রাগীব আলীর চায়ের কোম্পানি। বর্তমানে তার মোট সম্পত্তির পরিমাণ প্রায় 270 মিলিয়ন ইউএস ডলার যা বাংলাদেশী টাকায় হয় ২ হাজার ৩০০ কোটি টাকারও বেশি।
রাগীব আলী প্রথমাবস্থায় কিন্তু এত সম্পত্তির মালিক ছিলেন না । রাগীব আলী তার জীবনের শুরুতে একজন লেখক ছিলেন। এরপর অনেক কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে এত সম্পত্তির মালিক হয়েছেন তিনি। রাগীব আলী বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেছেন । তার মধ্যে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়, সাউথ ইষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়, জালালাবাদ রাগীব-রাবেয়া মেডিকেল কলেজ, লিডিং ইউনিভার্সিটি ইত্যাদি অন্যতম। এ ছাড়াও প্রায় ২০০ শিক্ষা ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান নির্মাণের পেছনে তার গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে । বর্তমানে রাগীব আলীর বিশাল বিশাল ৪ টি চা বাগান রয়েছে। যার একেকটির মূল্য প্রায় 200 কোটি টাকা। ভারতীয় উপমহাদেশের সবচেয়ে পুরাতন চা বাগান মালনীছড়ার বর্তমান মালিক এই রাগীব আলী।
তবে রাগীব আলী নামে অসংখ্য অভিযোগ রয়েছে। রাগীব আলীর নাকি ভূমি দখল চা বাগান দখল ক্ষমতার অপব্যবহার করা এসব ছিল নিত্যদিনের কাজ।
৯. ইকবাল আহ্মেদ | বাংলাদেশের সেরা ১০ ধনী ২০২২
বাংলাদেশের শীর্ষ 10 ধনীর তালিকায় নবম স্থানে রয়েছেন ইকবাল আহ্মেদ। তিনি একজন সফল উদ্যোক্তা ও ব্রিটিশ বাংলাদেশী ব্যবসায়ী। ইকবাল আহ্মেদ ১৯৫৬ সালের ৪ই আগস্ট সিলেট বিভাগের ওসমানীনগর উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বর্তমানে লন্ডনের ম্যানচেস্টারে বসবাস করেন । বর্তমানে ইকবাল আহমেদ এর সম্পত্তির পরিমাণ প্রায় 290 মিলিয়ন ইউএস ডলার। যা বাংলাদেশি টাকায় হয় প্রায় ২ হাজার ৫০০ কোটি টাকার কাছাকাছি।
বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত এই ব্রিটিশ ব্যবসায়ী শুধু চিংড়ি মাছের ব্যবসা করে এত টাকার মালিক হয়েছেন। সিমার্ক এবং ইবকো নামে দুটি প্রতিষ্ঠানের মালিক তিনি। এই দুটি কোম্পানি মূলত শিপিং, রিয়েল এস্টেট হোটেল খাদ্য আর হাসপাতাল নিয়ে ব্যবসা করে থাকে। এই কোম্পানিগুলোর মাধ্যমে যুক্তরাজ্যে ধনীদের তালিয়ায় তার নাম স্থান পেয়েছে। তিনি বৃটিশ বাংলাদেশী ব্যবসায়ীদের মধ্যে শীর্ষস্থানে রয়েছেন ।
৮. মহীউদ্দীন খান আলমগীর | বাংলাদেশের শীর্ষ ধনী ২০২২
সম্পত্তির দিক থেকে ৮ নম্বরে জায়গা করে নিয়েছেন মহীউদ্দীন খান আলমগীর । তিনি একজন সাবেক সরকারি কর্মকর্তা, মন্ত্রী, লেখক, সমাজসেবক ও রাজনীতিবিদ। 2012 সালে তিনি বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন। তাকে গঙ্গা পানি চুক্তি ও পার্বত্য শান্তি চুক্তির প্রনেতা বলা হয় । মহীউদ্দীন খান আলমগীর চাঁদপুর জেলার কচুয়া উপজেলায় ১৯৪২ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ঢাকা বিশ্বিদ্যালয় থেকে গ্রাজুয়েশন ও বস্টন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টরেট ডিগ্রী অর্জন করেছিলেন।
তবে তিনি বিবিসির এক সাক্ষাৎকারে বিরোধীদল চক্রান্ত করে রানা প্লাজা ধসিয়েছে এরকম কথা বলে ২০১৩ সালে সাধারণ মানুষের কাছে হাসির পাত্র হয়েছিলেন। বর্তমানে তার মোট সম্পত্তির পরিমান প্রায় 400 মিলিয়ন ইউএস ডলারের মতো । বাংলাদেশের টাকায় হয় প্রায় 3 হাজার 400 কোটি টাকার মতো। তবে তাকে নিয়েও বিভিন্ন ধরনের সমালোচনা রয়েছে।
৭. গিয়াসউদ্দিন আল মামুন | বাংলাদেশের ১০ জন সেরা ধনী
আমাদের তালিকা সাত নম্বরে রয়েছে গিয়াসউদ্দিন আল মামুন্ । তিনি একজন বাংলাদেশী ব্যবসায়ী । তিনি বেগম খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক রহমানের বন্ধু ও তার ব্যবসায়িক পার্টনার। তার মোট সম্পত্তির পরিমাণ ৪২০ মিলিয়ন ইউএস ডলারের মত যা বাংলাদেশী টাকায় হয় প্রায় ৩ হাজার ৫৭০ কোটি টাকা। ব্যবসার ক্ষেত্রে রাজনৈতিক প্রভাব খাটানোর জন্য তার বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ রয়েছে। তার নামে অনেকগুলো মামলা রয়েছে।
তার নামে ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে তা পরিশোধ না করারও অভিযোগ রয়েছে। এমনও শোনা যায় যে যদি দুর্নীতি দমন কমিশনের ফাইল চেক করা হয় তাহলে নাকি তার নামটি সর্বপ্রথম থাকবে। তাকে মোট তিনটি মামলায় 20 বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। তার মধ্যে ২ টিই হলো দুর্নীতির মামলা। এছাড়াও তার নামে চাঁদাবাজি, দুর্নীতি, অবৈধ অস্ত্র রাখা এবং কর ফাঁকি টেন্ডারবাজি সংক্রান্ত আরও 20টি মামলা রয়েছে।
৬. আহমেদ আকবর সোবহান | বাংলাদেশের ধনীর তালিকা ২০২২
আহমেদ আকবর সোবহান বাংলাদেশের একজন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও শিল্প উদ্যোক্তা । তিনি বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান । আর এই বসুন্ধরা গ্রুপের নাম শোনেননি এমন মানুষ মনে হয় বাংলাদেশে খুঁজে পাওয়া যাবে না। বসুন্ধরা গ্রুপ মুলত সিমেন্ট, কাগজ, ইস্পাতজাত পণ্য উৎপাদন, এলপি গ্যাস, টিস্যু , বাণিজ্যিক কমপ্লেক্স নির্মাণসহ মিডিয়া বিজনেস করে থাকে। দৈনিক কালের কণ্ঠ, ডেইলি সান বাংলাদেশ প্রতিদিন, ও বাংলানিউজ২৪ডটকম বসুন্ধরা গ্রুপের মালিকানাধীন।
আহমেদ আকবর সোবহান ১৯৫২ সালের ১৫ই ফেব্রুয়ারি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুরে জন্মগ্রহণ করেন। আর তার ছেলের নাম সায়েম সোবহান আনভীর। যিনি বর্তমানে বসুন্ধরা গ্রুপের এমডি। তার মোট সম্পত্তির পরিমাণ 500 মিলিয়ন ইউএস ডলার। যা বাংলাদেশী টাকায় হয় প্রায় 4252 কোটি টাকা। আহমেদ আকবর সোবহান একজন খুবই ভালো মনের মানুষ। দেশের সকল উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডে তার বিশেষ অবদান রয়েছে । এছাড়া তিনি দেশের অবহেলিত ও গরীবদের সাহায্যার্থে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকেন।
৫.সৈয়দ আবুল হোসেন | বাংলাদেশের সেরা ধনীর তালিকা ২০২২
তিনি একজন রাজনীতিবিদ বিশিষ্ট ব্যবসায়ী শিক্ষানুরাগী ও সমাজসেবক । তিনি পর পর ৪ বার নির্বাচিত সংসদ সদস্য ও ২০০৯ সালে যোগাযোগমন্ত্রী ছিলেন । সৈয়দ আবুল হোসেন ১৯৫১ সালের ১ অক্টোবর মাদারীপুর নেলার ডাসার উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন । তিনি 1978 সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন । কর্মজীবনের শুরুতে তিনি চাকরি করলেও পরবর্তীতে ব্যবসা শুরু করেন।
তিনি সাহকো ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড এবং সাহকো এনজিওর প্রতিষ্ঠাতা । তিনি এশিয়ার বোয়াও ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন । 2012 সালের পদ্মা সেতুর দুর্নীতিতে তিনি আছেন বলে বিশ্বব্যাঙ্ক তার নামে অভিযোগ তুলেছিল । এছাড়া বিভিন্ন দুর্নীতির সাথে তিনি জড়িত বলে জানা যায়। তবে এই কথা কেউ আজ পর্যন্ত প্রমাণ করতে পারিনি। বর্তমানে তার মোট সম্পদের পরিমাণ রয়েছে প্রায় 1 বিলিয়ন ইউএস ডলার। যা বাংলাদেশী টাকায় হয় 8500 কোটি টাকা প্রায়।
৪. সজীব ওয়াজেদ জয় | বাংলাদেশের সেরা ১০ জন কোটিপতি
সজীব ওয়াজেদ জয় একজন বাংলাদেশের আইসিটি উপদেষ্টা ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাতি। তিনি 1971 সালের 27 জুলাই বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে জন্মগ্রহণ করেন । কিন্তু তাকে দেখে তার বয়স অনুমান করার সুযোগ নেই। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের দ্য ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস এ্যট আর্লিংটন থেকে কম্পিউটার সাইন্সের গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট করেন । তিনি বর্তমানে বাংলাদেশ ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজির প্রধান এডভাইজার। আর তিনি ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন।
বাংলাদেশের চতুর্থ সর্বোচ্চ ধনী ব্যক্তি হলেন এই সজীব ওয়াজেদ জয়। তার মোট সম্পত্তির পরিমাণ ১.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। যা বাংলাদেশী টাকায় হয় প্রায় ১২৭৫০ কোটি টাকার মতো। তিনি যে গাড়িগুলো সাধারণত ব্যবহার করেন তার মধ্যে বিএমডব্লিউ 7 সিরিজ অন্যতম। আর এই গাড়িতে রয়েছে 6592 সিসির ইঞ্জিন । আর এই গাড়িতে সর্বোচ্চ গতি রয়েছে প্রতি ঘন্টায় 207 কিলোমিটার। আর এই গাড়িটি বেশি জনপ্রিয়তার কারন তার রেডি পিকআপের জন্য। 0 থেকে 100 কিলোমিটার গতি তুলতে পারে এই গাড়িটি মাত্র ৫ সেকেন্ডে। আর এই গাড়িটির বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় 1 লক্ষ 40 হাজার ইউএস ডলারের আশেপাশে।
৩. তারেক রহমান | বাংলাদেশের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি কে
তারেক রহমান একজন বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী । তিনি প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও বিএনপি’র চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার বড় ছেলে। তিনি বর্তমানে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন । তারেক রহমান ১৯৬৭ সালের ২০ই নভেম্বর জন্মগ্রহণ করেন। কিন্তু তাকে দেখেও তার বয়স বোঝার সুযোগ নেই। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছিলেন কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট করতে পারেনি । তার আগেই তিনি ব্যবসায় শুরু করেছিলেন। তাকে নিয়েও রয়েছে অনেক সমালোচনা তর্ক বিতর্ক । তারেক রহমানের মোট সম্পত্তির পরিমাণ 1.7 বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
আর এমন টা শোনা গেছে যে মালয়েশিয়ার বিখ্যাত গাড়ি নির্মাতা কোম্পানি proton এ শেয়ার রয়েছে তারেক জিয়ার। বর্তমানে তারেক জিয়ার কাছে রয়েছে cadillac xlr গাড়ি । তবে তার এই গাড়িটি হচ্ছে বুলেট পুরুপ ভার্শন। আর এই গাড়িতে রয়েছে 420 হর্সপাওয়ারের ইঞ্জিন। আর এই গাড়ির মজার বিষয় হচ্ছে 0 থেকে 100 কিলোমিটার পর্যন্ত গতি তুলতে পারে মাত্র ৭ সেকেন্ডে। আর এই গাড়ির সর্বোচ্চ গতি হচ্ছে প্রতি ঘন্টায় 250 কিলোমিটার । এই গাড়ির মূল্য প্রায় 8 থেকে 10 কোটি টাকা হতে পারে বলে ধারণা করা হয়। কারণ এই গাড়িগুলো সাধারণত অর্ডার দেওয়ার পরই কেবল তৈরি করা হয়। এছাড়াও তারেক জিয়া লেক্সাস কোম্পানির আরেকটি গাড়ি ব্যবহার করে থাকে। মজার ব্যাপার হচ্ছে এই গাড়িতে বিএনপির নামের নাম্বার প্লেট ব্যবহার করা হয়েছে।
২. সালমান এফ রহমান | বাংলাদেশের কোটিপতিদের তালিকা
আমাদের তালিকায় সম্পত্তির দিক থেকে ২ নম্বরে রয়েছেন সালমান এফ রহমান। সালমান এফ রহমান একজন বিশিষ্ট শিল্পপতি, সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা। সালমান এফ রহমান ২৩শে মে ১৯৫১ সালে ঢাকার দোহার উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি পাকিস্তানের ইউনিভার্সিটি অফ করাচি থেকেগ্রাজুয়েশন কমপ্লিট করেছেন। সালমান এফ রহমান ১৯৬৬ সাল থেকে তার ভাইয়ের সাথে পারিবারিক পাটের কারখানা শুরু করেন। এরপর ১৯৭২ সালে তারা বেক্সিমকো নামে এক্সপোর্ট ইমপোর্ট কোম্পানি গড়ে তোলে।
আমাদের সর্বশেষ আপডেট পেতে Google News এ Follow করুন।
আর এই কোম্পানি মূলত ইউরোপে সামুদ্রিক মাছ ও হাড়ের গুড়া সহ আরো অনেক পণ্য রপ্তানি করে থাকে । আর এর বিনিময়ে তারা দেশে ঔষধ আমদানি করতো। ১৯৭৬ সালে তারা দুই ভাই বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস প্রতিষ্ঠা করেন। আর এই কোম্পানি বিভিন্ন ধরনের ঔষধ তৈরি করে থাকে। আর এই বেক্সিমকো ফার্মা বাংলাদেশের ঔষধ উৎপাদন কারি কোম্পানি গুলোর মধ্যে অন্যতম । এছাড়াও তিনি দি ইন্ডিপেন্ডেন্ট পত্রিকা ও ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের মালিক।
তাকে নিয়েও অনেক তর্ক বিতর্ক রয়েছে। তার মোট সম্পত্তির পরিমাণ ২ বিলিয়ন ইউএয ডলার যা বাংলাদেশী টাকায় হয় প্রায় ১৬ হাজার ৫০০ কোটি টাকা প্রায়। শেয়ার মার্কেট কেলেঙ্কারির সাথে যুক্ত ছিলেন বলে তার বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ রয়েছে। সালমান এফ রহমানের নিজস্ব প্রাইভেট হেলিকপ্টার রয়েছে। তিনি যখন যেখানে যান সেখানেই প্রাইভেট হেলিকপ্টার নিয়ে যান।
১. মুসা বিন শমসের | বাংলাদেশের এক নাম্বার ধনী কে
বাংলাদেশের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি হলেন মুসা বিন শমসের। তিনি মূলত বাংলাদেশের একজন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও শিল্পপতি। প্রিন্স মুসা ১৯৪৫ সালের ১৫ অক্টোবর তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের ফরিদপুরে এক মধ্যবিত্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি সেই ছোটবেলা থেকেই ব্যবসা শুরু করেছিলেন । তিনি মূলত একজন অস্ত্র ব্যবসায়ী। এছাড়াও ডেটকো নামে তার একটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। অনেকে তাঁকে বাংলাদেশের জনশক্তি রপ্তানির জনক হিসেবেও মনে করে থাকেন।
প্রিন্স মুসার মোট সম্পত্তির পরিমাণ 12 বিলিয়ন ইউ এস ডলার যা বাংলা টাকায় হয় প্রায় 1 লক্ষ কোটি টাকা।তিনি পদ্মাসেতু নির্মাণের জন্য ব্যক্তিগতভাবে টাকা বিনিয়োগ করতে চেয়েছিলেন । এবার একবার অনুমান করুন তাবলে কি পরিমান টাকার মালিক এই মুসা বিন শমসের।
যাইহোক, এখানে একটা বিষয় আপনাদের জানানোর রয়েছে। বর্তমানে কিন্তু বাংলাদেশের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি সালমান এফ রহমান। কারন এর আগে বাংলাদেশের এক নম্বর ধনীর তালিকায় ছিলেন প্রিন্স মুসা বিন শমসের । তবে কিছুদিন আগে সময় চ্যানেলের নিউজ থেকে জানা যায় যে প্রিন্স মুসার নাকি সবকিছুই ভুয়া তথ্য। আসলে তার কিছুই নেই শুধু ফাঁকা ঢোল। তবে তার নামে বিভিন্ন ধরনের দুর্নীতি অর্থ জালিয়াতির সহ বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ রয়েছে । আর যদিও তার অর্থ থেকে থাকে তাহলে সেটা আসলে জরিপে না আনাই ভালো । কর্ণ অসৎ পথে উপার্জিত টাকা যেমনি আসে তেমনি যায।
অবশেষে একটা কথা বলব। অন্যের সম্পত্তির দিকে না তাকিয়ে হালাল পথে থেকে অল্প অর্থ উপার্জন করাই হচ্ছে সবচেয়ে উত্তম। আল্লাহ চাইলে অল্প রিযিকেই, অল্প উপার্জনেই অনেক বেশী বরকত দিতে পারে। এই বিষয়ে আপনার কি মতামত তা অবশ্যই কমেন্টস করে জানাবেন।
আমাদের সর্বশেষ আপডেট পেতে Google News এ Follow করুন।
আরেকটা কথা, আজকের ভিডিওর ইনফরমেশনগুলো আমরা অনলাইন ঘেটে বিভিন্ন সোর্স থেকে সংগ্রহ করেছি। তাই সময়ের সাথে তথ্যগুলো কম বেশী পরিবর্তীত হতে পারে।
ভাইয়া আমাকে কিছু টাকা দিতে পারবেন আমি অনেক গরিব এই যে আমার বিকাশ 01312421758
I am mahfuz, diploma engineer,I need money, give money (01890488833).
I am mahfuz,I am unmarried, please give some money at bikash number (01890488833)
I am sayedmahofuz@gmail.com.i need help to get job,need money, give it (01890488833)
ভাই আমিও একজন খুব দুষ্টু লোক আমাকে যদি কিছু টাকা দিয়ে সহযোগিতা করতেন তাহলে খুব ভালো হতো আমার পড়ালেখা বন্ধ হয়ে গেছে বাসায় এখন সবার বোঝার মত হয়ে আছে কোন জায়গা বান ব্যক্তি যদি আমার প্রতি একটু অনুগ্রহপূর্বক দেখা01748049961
আমি একজন দোস্ত ফ্যামিলির লোক আমার টাকা পয়সা না থাকার কারণে এখন লেখাপড়া বাদ দিয়ে এখন কর্ম করতেছি আশা করি আমাকে কেউ সহযোগিতা করবেন তাহলে আমি পড়ালেখার দিকে আগাতে পারবো জানিনা কোন দাতা ভাই আছেন কিনা আমাকে সহযোগিতা করার জন্য 01748049961
আমি একজন দোস্ত ফ্যামিলির লোক আমার টাকা পয়সা না থাকার কারণে এখন লেখাপড়া বাদ দিয়ে এখন কর্ম করতেছি আমাদের কোনও বাড়ি গর নেই কেউ আমাদেরকে
সাহায্য করেন আমাকে কেউ সহযোগিতা করবেন তাহলে আমি পড়ালেখার দিকে আগাতে পারবো জানিনা কোন দাতা ভাই আছেন কিনা আমাকে সহযোগিতা করার জন্য 01786549746
৯ আর ৬ বাদে সবগুলাই চুরি করে বড়লোক হইছে। এই তথ্য থেকে বুঝা গেলো
এমন কিছু কাজ করতে হবে আমি মরার পরেও যেন আমাকে মনে রাখে 01721902609
যাদের টাকা লাগবে আসেন
ভাই ভাই আমি অনেক কষ্টে আছি আমাকে কিছু টাকা দিয়ে হেল্প করতে পারবেন যাতে একটা ছোটখাটো ব্যবসা করতে পারি
I am mahfuz, diploma engineer, bsc study,I find a job,now need money, give it if you want (01890488833)
Ami mahfuz,tomader kichu taka share kro Amar mobile number 01890488833,babsa korbo. sayedmahofuz@gmail.com.
01795813172
ভাইয়া আমি খুব বিপদে আছি আমার এই মূহুর্তে কিছু টাকার দরকার যদি কারো মন চাই কিছু টাকা দিয়েন।
বিকাশ নাম্বার,০১৮৭৪২২৯১৮৬
আমি খুব গরিব ভাইয়া টাকা জন্য চিকিৎসা করতে পারি না আমাকে কিছু টাকা দিবেন কি ভাইয়া 01310995752
প্লীজ ভাইয়া একটু সাহায্য করুন
পাচটি মানুষের জিবন বাচাতে হলে দশ লাখ টাকার প্রয়োজন দয়া করে কোন দানশিল ব্যাক্তি যদি পারেন 01327223052 নাম্বারে যোগাযোগ করবেন
কমেন্ট বক্সে ভিখারি উৎপাৎ🤣
ঠিক বলেছেন! কোথা থেকে যে আসে এরা?